©2024 MannasalwaaShop | Developed By Service Key
মাশরুমে কোলেস্ট্রল ভাঙ্গার উপাদান লোভাস্টটিন ,এন্টাডেনিন, ইরিটাডেনিন, কিটিন ,ও নয়াসিন বিদ্যমান থাকায় শরীরে চর্বি জমতে পারে না ফলে ধীরে ধীরে হার্ট ব্লকেজ ভালো হয় ।
মাশরুমে সরকারা ও ফ্যাট কম থাকায় আঁশ বেশি থাকায় এটা ডায়াবেটিস রুগীর জন্য খুবই উপকারী । এছাড়া মাশরুমে বিদ্যমান আনজাইম ও প্রাকৃতিক ইনসুলিন থাকায় দেহের অতিরিক্ত চিনি ভেঙ্গে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে ।
মাশরুমে আমিষ শর্করা চর্বি ভিটামিন ও মিনারেলের এমন সমন্বয় আছে যা শরীরের ইমিউন system কে উন্নত করে এবং ভিটামিন সি এর প্রাচুর্য থাকাই গর্ভবতী মা ও শিশুদের রোগ প্রতিরোধ করে ।
মাশরুমে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম ফসফরাস ও ভিটামিন ডি আছে শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে এই উপাদান গুলি অত্যন্ত কার্যকারী ।
মাশরুমে বেটা ডি ,ল্যামপট্রোল, টারপিনয়েড, ও বেনজো পাইরিন বিদ্যমান থাকায় ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধ করে ।
মাশরুমে ট্রাইটারপিন থাকাতে বর্তমান এটি বিশ্বে এইডস প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ।
মাশরুমে ইলুডিন এম ও এস থাকায় আমাশা রোগীর জন্য অত্যন্ত উপকারী ।
মাশরুমে স্ফিংগলিপিড এবং ভিটামিন ১২ বেশি থাকায় স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কার্ড সুস্থ রাখে তাই মাশরুম খেলে হাইপারটেনশন দূর হয় এবং মেরুদণ্ড দৃঢ় থাকে ।
মাশরুমে নিউক্লিক এসিড ও এন্টি অ্যালার্জেন থাকাই এবং সোডিয়াম এর পরিমাণ কম থাকায় কিডনি রোগ ও এলার্জি রোগ প্রতিরোধ করে ।
মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে সালফার সরবরাহকারী অ্যামাইনো এসিড থাকায় এটা নিয়মিত খেলে চুল পড়া ও পাকা প্রতিরোধ করে ।
মাশরুমের খনিজ লবণ চোখের দৃষ্টিশক্তি রক্ষার জন্য সামাদৃত ।
মাশরুমে প্রচুর পরিমাণ ফলিক এসিড লৌহ এবং লিংকজাই- ৮ নামক অ্যামাইনো এসিড থাকায় হেপাটাইটিস বি ও জন্ডিস প্রতিরোধ করে ।
শরীরে এনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে নিয়মিত মাশরুম খেলে তা থেকে রেহাই পাওয়া যায় ।
নানা ধরনের চর্মরোগ নিরাময়ে মাশরুম বিশেষভাবে উপকারী মাশরুমের নির্যাস থেকে খুশকি প্রতিরোধী ঔষধ তৈরি করা হয় ।
নিয়মিত মাশরুম খেলে যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান হয়।
©2024 MannasalwaaShop | Developed By Service Key